অনলাইন ডেক্স:
উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ
বিমান বিধ্বস্তে আহত ১৫০ জন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বলে জানিয়েছেন
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী
অধ্যাপক ডা. সাইদুর রহমান। সোমবার (২১ জুলাই) রাজধানীর জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, আহতদের মধ্যে বার্ন ইনস্টিটিউটেই ৪৩ জনকে
ভর্তি করা হয়েছে। তবে অধ্যাপক ডা. সাইদুর রহমান বিমান বিধ্বস্তে ১৬ জন
নিহতের তথ্য নিশ্চিত করলেও এখন পর্যন্ত ১৯ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন
ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ জাহেদ কামাল। এ সময় উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, আদিলুর রহমান খান, ফাওজুল কবির খান, প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম উপস্থিত ছিলেন। এদিকে বিভিন্ন হাসপাতালে হতাহতদের সংখ্যা জানিয়েছে আইএসপিআর। এর মধ্যে কুয়েত
মৈত্রী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৮ জন, জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন ৭০
জন ও নিহত ২ জন, সিএমএইচে চিকিৎসাধীন ১৪ জন ও নিহত ১১ জন, কুর্মিটোলা
জেনারেল হাসপাতালে নিহত ২ জন, উত্তরা লুবনা জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড
কার্ডিয়াক সেন্টারে চিকিৎসাধীন ১১ জন ও নিহত ২, উত্তরা আধুনিক হাসপাতালে
চিকিৎসাধীন ৬০ জন ও নিহত ১ জন এবং উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ১
জন। সোমবার দুপুর ১টা ৬ মিনিটে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ
বিমানটি উড্ডয়ন করে। এর কিছুক্ষণ পরই সেটি বিধ্বস্ত হয়। বিমানটি উত্তরার মাইলস্টোন
স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার হল নামের একটি ভবনের ক্যানটিনের ছাদে বিধস্ত হয়।